রেসপেক্ট সিনিয়র কেয়ার রাইডার: 9152007550 (মিসড কল)

সেলস: 1800-209-0144| পরিষেবা: 1800-209-5858 পরিষেবা চ্যাট: +91 75072 45858

ইংরেজি

Claim Assistance
Get In Touch
Bike Owners Road Safety Tips
নভেম্বর 26, 2024

টু-হুইলার রাইডারদের জন্য রোড সেফটি টিপস

একটি গাড়িতে ভ্রমণের চেয়ে বাস্তবে একটি বাইকে ভ্রমণ করা অনেক বেশি সুবিধাজনক, কিন্তু এই কথাও সত্যি যে ভারতীয় সড়কে বেশিরভাগ দুর্ঘটনা টু-হুইলারের সাথে ঘটে. এই কারণেই কেনা প্রয়োজন একটি কম্প্রিহেন্সিভ 2 হুইলার ইনস্যুরেন্স . এটি কেবল দুর্ঘটনার কারণে হওয়া ক্ষতি থেকে আপনার বাইককে রক্ষা করবে না বরং আপনার বাইক চুরি হলেও ক্ষতিপূরণ প্রদান করবে.

টু-হুইলার মালিকের জন্য 11টি পথ নিরাপত্তার টিপস

  1. অন্যান্য গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখার কথা সবসময় মনে রাখবেন. এমনকি রাস্তায় কোনও গাড়িকে ওভারটেক করার সময়ও এটি মেনে চলুন. যখন কোনও জায়গা থাকবে না তখন এগিয়ে না যাওয়ার মাধ্যমে সংঘর্ষ এড়ান.
  2. সবগুলি অনুসরণ করুন ট্রাফিক নিয়ম. নিশ্চিত করুন যেন অপ্রত্যাশিত ব্রেক ব্যবহার না করেন বা অপ্রত্যাশিত ভাবে গাড়ি না ঘোরান; সবসময় প্রথমে সিগন্যাল দিন যাতে আপনার আশেপাশের অন্যান্য রাইডাররা আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে বুঝতে পারেন.
  3. মনে রাখবেন যে, আপনি ব্রেক কষার সাথে সাথে আপনার বাইকটি থেমে যাবে না. ব্রেক কষার পরে বাইক কতটা দূরে এগিয়ে যাবে তা স্পিডের উপরে নির্ভর করে, তাই বুঝে ব্রেক টিপুন.
  4. হেলমেট না পরে কখনও বাইক চালাবেন না. শুধু এই কারণ নয় যে, সেটি না পরে থাকলে পুলিশ আপনাকে জরিমানা করবে, বরং নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে সব সময় এটি পরুন. মাথার আঘাত মারাত্মক হতে পারে. আপনি হেলমেট না পরে নিশ্চয়ই আপনার জীবনের ঝুঁকি নিতে চাইবেন না! এছাড়াও, আপনি যখন একটি হেলমেট কিনবেন, তখন এমন একটি হেলমেট বেছে নিতে ভুলবেন না যেটা আপনার থুতনি ঢেকে রাখবে. খুব ভাল হবে যদি আপনি এমন একটি হেলমেট কিনতে পারেন যার মধ্যে ফেস শিল্ড রয়েছে, সেটি আপনার চোখকে ধুলো, বৃষ্টি, কীটপতঙ্গ, হাওয়া ইত্যাদির হাত থেকে রক্ষা করবে. পিলিয়ন রাইডারের জন্যও আপনার কাছে অতিরিক্ত হেলমেট থাকা উচিত, কারণ তাঁদের নিরাপত্তা সম্পূর্ণরূপে আপনার দায়িত্ব এবং আপনি এই বিষয়ে ঝুঁকি নিতে চাইবেন না. মনে রাখবেন, আপনি একজন দায়িত্ববান চালক হওয়া সত্ত্বেও যে কোনও জায়গায় যে কোনও পরিস্থিতিতে একটি দুর্ঘটনা হতে পারে. সুতরাং, সবসময় নিরাপদ থাকুন এবং সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতির জন্য নিজেকে প্রস্তুত রাখুন.
  5. আপনার চোখ সবসময় রাস্তায় রাখুন এবং এই ধরনের বাধাগুলি সম্পর্কে সতর্ক থাকুন, যেমন স্পিড ব্রেকার, রাস্তার খানা-খন্দ, তেল লিক করা, নিয়ম ভেঙে রাস্তা পেরোনো পথচারী ইত্যাদি.
  6. যখন আপনি দেখবেন যে ট্রাফিক লাইট পরিবর্তিত হয়ে কমলা হয়ে যাচ্ছে তখন গাড়ি ধীর গতিতে চালান এবং বিশেষত লাল আলো এড়াতে আপনার টু-হুইলারের গতি বাড়িয়ে দেবেন না. গাড়ি যে কোনও দিক থেকে আসতে পারে এবং তার ফলে দুর্ঘটনা হতে পারে. এছাড়াও, মানুষ রাতের সময় খালি রাস্তাগুলিতে বেশি স্পিডে গাড়ি চালাতে পছন্দ করেন. নিশ্চিত করুন যেন আপনি এই ভুল কখনও না করেন.
  7. পথচারীদের সম্পর্কে কিছুটা চিন্তাভাবনা করুন এবং তাঁদের পথ ছেড়ে দিন.
  8. ওভারটেক করা এড়িয়ে চলুন, বিশেষত ব্রিজ, জংশন, পথচারীদের ক্রসিং, স্কুল জোন এবং যে স্থানগুলি হলুদ লাইন দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে. এছাড়াও, বাঁদিক থেকে ওভারটেক করা এড়ান.
  9. বাইক চালানোর সময় ফোনে কথা বলবেন না বা টেক্সটের উত্তর দেবেন না. যদি এটি করা জরুরি হয়, তাহলে আপনি আপনার গাড়িটি কোথাও পার্ক করতে পারেন এবং তারপর এই কাজ করতে পারেন.
  10. রাস্তায় নিজেকে দৃশ্যমান করে তোলা এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়. রিফ্লেক্টিভ ব্যান্ড কিনুন এবং সেগুলিকে আপনার হেলমেটে লাগিয়ে নিন বা শুধু একটি উজ্জ্বল হেলমেট কিনুন. পাশাপাশি এই একই ধরনের ব্যান্ড আপনার বাইকের পিছনে লাগিয়ে রাখুন. যদি আপনি এই ব্যান্ডগুলি ব্যবহার না করেন, তাহলে অন্ধকারে আপনার টু-হুইলার সহজে দেখা যাবে না, যার ফলে পথ দুর্ঘটনা হতে পারে.
  11. আপনার বাইক একটি মূল্যবান সম্পত্তি, তাই এর যত্ন নিন এবং ভালো ভাবে তার রক্ষণাবেক্ষণ করুন. প্রতিটি দীর্ঘ যাত্রার পর আপনার বাইকটি চেক করুন, নিয়মিতভাবে তার সার্ভিসিং করান, এয়ার প্রেশার এবং টায়ার, ক্লাচ, ব্রেক, লাইট, সাসপেনশন ইত্যাদি কী অবস্থায় রয়েছে তা মনিটর করুন. যদি আপনার বাইকটি একদম ঠিক থাকে, তাহলে এটি দুর্ঘটনার ঝুঁকি হ্রাস করে, এছাড়াও কম জ্বালানি খরচের সুবিধা তো রয়েছেই.
উপরে উল্লিখিত টিপসগুলি অবশ্যই সমস্ত বাইক মালিকদের নিরাপদ থাকার জন্য সর্বদা অনুসরণ করতে হবে. বিবেচনা করার মতো আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল বাইক ইনস্যুরেন্স রিনিউয়াল . যদি আপনি একটি ল্যাপ্স করা পলিসি নিয়ে গাড়ি চালান, তাহলে আপনি আইন ভঙ্গ করবেন. অনুযায়ী একটি বেসিক থার্ড-পার্টি ইনস্যুরেন্স পলিসি কেনা বাধ্যতামূলক মোটর ভেহিক্যালস আইন, 1988. আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী প্রতিটি পলিসি দেখা, সেগুলির তুলনা করা এবং মূল্যায়ন করা অত্যাবশ্যক যাতে কেনার আগে তাদের সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে জানতে পারেন টু হুইলার ইনস্যুরেন্স কিনুন অনলাইনে.

এই প্রবন্ধটি কি সহায়ক ছিল? একে রেটিং দিন

গড় রেটিং 5 / 5 ভোটের সংখ্যা: 18

এখনও পর্যন্ত কোনও ভোট নেই ! প্রথম ব্যক্তি হিসেবে এই পোস্টে রেটিং দিন.

এই প্রবন্ধটি পছন্দ?? আপনার বন্ধুদের সাথে এটি শেয়ার করুন!

আপনার ভাবনা শেয়ার করুন. নীচে একটি কমেন্ট লিখুন!

একটি উত্তর দিন

আপনার ইমেল অ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না. সমস্ত ক্ষেত্র প্রয়োজনীয়